গত ১ অক্টোবর থেকে সরকারি সিদ্ধান্তে রাজধানী ঢাকা ও পাশের চার
জেলা এবং চট্টগ্রাম মহানগরের অভ্যন্তরীণ রুটে সিএনজিচালিত বাসের ভাড়া বাড়ানো হয়।
সরকার কিলোমিটারে ১০ পয়সা ভাড়া বাড়ালেও বাস মালিকরা তা মানছেন না। অভিযোগ রয়েছে,
পরিবহন মালিকরা যথেচ্ছা ভাড়া নিচ্ছেন। কোন কোন রুটে এক লাফে ১০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া
বাড়ানো হয়েছে।সরকার নির্ধারিত তালিকার অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ভাড়ার তালিকা না টানানো
এবং ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালানোর অপরাধে রাজধানীতে ৫৪টি বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে
ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসব বাস থেকে ৬৪ হাজার ৭০০ টাকা জরিমানাও আদায় করা হয়।
অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ রোববার রাজধানীতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন
কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তিনটি ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালায়।উল্লেখ্য, গত ১০
সেপ্টেম্বর ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে চলাচলকারী বাস-মিনিবাসের ভাড়া প্রতি
কিলোমিটারে ১ টাকা ৭০ পয়সা এবং ১ টাকা ৬০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। এ ভাড়া কার্যকর
হয়েছে গত ১ অক্টোবর।
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ
আদালত ফিটনেসবিহীন গাড়ি ধরায় রাজধানীতে প্রায় অর্ধেক বাস রাস্তায় নামছে না।এমনিতেই
রাজধানীতে গনপরিবহণ সংকট তারপর যে পরিবহণ আছে তার অর্ধেক রাস্তায় নামছে না।তাই যাত্রীরা
পরিবহণ সংকটে নাকাল।যাত্রীদের অনেকের অভিযোগ,সরকার ভাড়া নিয়ন্ত্রণের জন্য ও
ফিটনেসবিহীন গাড়ি যাতে না নামে সেজন্য কাজ করছে,এটা ভাল কিন্তু সরকার পরিবহণের
বিকল্প ব্যবস্থা না করে যাত্রীদের দুর্ভোগ কেন বাড়াচ্ছে?
এমন পরিস্থিতিতে যাত্রীরা মনে
করে যে,সরকার পরিবহণ সংকট নিরসনের জন্য বিআরটিসি এর নতুন বাস নামিয়ে ও ভাড়া
ঠিকভাবে যাতে আদায় হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।কারণ দেখা যায় যে,দুইদিন এভাবে নিয়ম
করা হয় তারপর যাত্রীদের থেকে বেশী ভাড়া আদায় করলেও দেখার কেউ থাকে না।আর রাজধানীতে
সকল বাস চলে লোকাল কিন্তু ভাড়া নেয় সিটিং হিসেবে।এ বিষয়েও কেউ কিছু করতে পারে না
বলে যাত্রীদের অভিযোগ।
আমি আপনাকে আপনার তথ্য পেয়ে থাকেন জায়গা, কিন্তু মহান বিষয়ে ইতিবাচক নই. আমি আরো অনেক কিছু শেখার বা আরও কাজ আউট একটি সময় ব্যয় করতে হবে. আমি ব্যবহার চমৎকার তথ্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
ReplyDeleteআমার মিশন জন্য এই তথ্য জন্য Lookout করা.